১৭ টি লাভজনক ব্যবসার আইডিয়া
আমরা প্রত্যেকে চাই আমাদের নিজেদের একটা বিজনেস থাকুক। সেটা ছোট হোক কিংবা বড় একটি নিজস্ব ব্যবসার স্বপ্ন কম বেশি সবাই দেখে। এছড়াও অনেকেই পড়াশুনার পাশাপাশি কিছু একটা করতে চাই। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই বিভিন্ন কারণে চিন্তিত থাকে। কিভাবে কি শুরু করা যায় বা কতটুক মূলধন লাগতে পারে কি করলে বিজনেস এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। বর্তমানে কিসের চাহিদা বা ট্রেন্ডিং বিজনেস কি তা অনেকেই সঠিক ভাবে গাইডলাইন পাইনা আইডিয়া থাকে না। যে কারনে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকে আগাতে পারেনা শুরু করতে পারেনা। কিন্তু একটু এনালাইসিস করলে সার্চ করলে বিভিন্ন আর্টিকেল পরলে এই সম্পর্কে ধারণা নেওয়া সম্ভব। এই আর্টিকেল পড়েও প্রায় ৩২টি ব্যবসার আইডিয়ার ধারণা নিতে পারেন। নিম্নে আইডিয়া সমূহ দেওয়া হল যা আপনাকে আইডিয়া নিতে সাহায্য করবে।
ছোট কফি শপ
খুব ছোট স্পেস এবং খুব অল্প মূলধন দিয়ে এই কফিশপ দেওয়া যায়। তবে এই কফি শপ দেওয়ার জন্য আপনার প্রথমত জায়গা নির্ধারণ করতে হবে। আপনার কফি শপ এমন একটি স্থানে দেওয়ার চেষ্টা করবেন যেখানে সচারচর মানুষের খুব আনাগোনা থাকে। যেমন শিক্ষা প্রতিষ্টান অফিস ইত্যাদি। বর্তমানে অনলাইন ভিত্তিক কাজকর্মে অনেকে নিরিবিলি পরিবেশ খুঁজে কেউ অনলাইনে অফিসের মিটিং করে থাকে, কেউ ক্লাস কিংবা কেউ ছোট খাটো আড্ডা দেওয়ার জন্য এমন জায়গা খুঁজে থাকে। তাই কফি শপে ওয়েল একটা ডেকোরেশন দিয়ে সুন্দর একটি বসার স্পেস করে কফির কিছু ভ্যারিয়েশন রেখেই খুব সহজে আয় করা যায়।
গিফট শপ
বর্তমানে খুব ট্র্যান্ডিং এবং জনপ্রিয় বিজনেস হল গিফট আইটেমের বিজনেস। এই বিজনেস আপনি খুব ছোট দোকান নিয়ে করতে পারেন। হাতের কাছে কিংবা বাজেটে আপনি এমন দোকান না পেয়ে থাকলে আপনি অনলাইনে এই বিজনেস শুরু করতে পারেন। এই গিফট আইটেমে আপনি বিভিন্ন শো-পিস উইশিং কার্ড, অথবা কাপল কম্বো রাখতে পারেন। কিংবা অনেক গুলা জিনিস মিলিয়ে একটি কম্বো বানাতে পারেন যেমন শাড়ি, চুড়ি ফুল টিপ অপরদিকে পাঞ্জাবী ঘড়ি পারফিউম ইত্যাদি করে সেল করতে পারেন। এই বিজনেসে আপনার কাঁচামাল আপনি যেই জেলাতে থাকেন সেই জেলার পাইকারি বাজারের থেকে আপনি সংগ্রহ করতে পারেন। যেখানে যেমন সুবিধা মত। এই বিজনেস খুবই লাভজনক। তবে খেয়াল রাখতে হবে জিনিসের কোয়ালিটি যেন সবসময় অথেনটিক থাকে। তবেই আপনার বিজনেস খুব ভাল আয় করতে পারবেন।
ক্যাটারিং সার্ভিস
ক্যাটারিং সার্ভিস বলতে বুঝায় খাবার প্রস্তত করে খাবার সরবরাহ করা। ঘরে খাবার প্রস্তত করে সেই খাবার গুলো বিভিন্ন সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে চুক্তির মাধ্যমে সরবরাহ করাই হল মূলত ক্যাটারিং সার্ভিস। এতে মাসশেষে একটি নির্দিষ্ট অ্যামাউন্টের টাকা আয় করা যায়। তাছাড়াও বিভিন্ন অনুষ্টানের খাবার এর অর্ডার নিয়ে তা সরবরাহ করা। এই ক্যাটারিং সার্ভিস আপনি খুব সহজে বাসা থেকে করতে পারেন। আর তা না হলে আপনি একটু কমার্শিয়াল এলাকার দিকে ২রুমের একটা ঘর ভাড়া নিয়ে সেখানে থেকে শুরু করতে পারেন আপনার এই ক্যাটারিং সার্ভিস বিজনেস। এই বিজনেস নারীদের জন্য আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম। এই বিজনেস দ্বারা অনেক নারী নিজেদের কর্মসংস্থান গড়ে তুলতে পারে সহজে।
গ্যারেজ বা গাড়ি সার্ভিস
আপনার যদি মুটামুটি বা অল্প পরিসরে খোলা জায়গা থাকে তবে এই বিজনেস আপনি খুব সহজে শুরু করতে পারেন। আপনি সেই জায়গা কে অরগানাইজ করে বিভিন্ন সার্ভিস রাখতে পারেন যেমন গাড়ির মেইন্টেনেন্স, সার্ভিস, মোটর রিপেয়ার ইত্যাদি। মোটর বাইক ,কার ওয়াশ করার ব্যবস্থা। সর্বশেষ গাড়ি রাখার জন্য ব্যবস্থা রাখা ইত্যাদি। এটি সবসময় এবং পুরাতন বিজনেস হলেও অনেক লাভজনক।
ফ্রোজেন নাস্তার বিজনেস
বর্তমানে কমবেশী মানুষই রেডিমেইড জিনিসের উপর নির্ভরশীল।
তাছাড়া পরিবারে যদি দুজনে কর্মব্যস্ত থাকে তাহলে তো ফ্রোজেন জিনিসের জুড়ি নেই। সেক্ষেত্রে মানুষ নিজে খাওয়ার জন্য হোক কিংবা মেহমান এর জন্য ফ্রোজেন নাস্তা পরটা কিনে থাকে। আপনি তেমন বিভিন্ন আইটেম যেমন সমুচা, সিঙ্গারা,পরটা, রোল ,কাটলেট ইত্যাদি আরও ভিন্ন ধরণের আইটেম ফ্রোজেন হিসেবে সেল করতে পারেন। এটার জন্য আপনি অনলাইনে একটা পেইজ কিংবা একটি গ্রুপ খুলতে পারেন। তার মাধ্যমে আপনার বিজনেস রিচ করতে পারেন। তাছাড়া আপনি ফুডপান্ডাতে আপনার বিজনেস চালাতে পারেন। কিংবা আশেপাশে এমন বিভিন্ন দোকানে আপনার জিনিস সম্পর্কে জানিয়ে তা সেল করতে পারেন। তবে সবসময় কোয়ালিটি এবং হাইজিন মেইনটেইন করবেন এটি আপনার বিজনেস কে এগিয়ে নিতে সবসময় সাহায্য করবে।
ফুড ভ্যান
আপনি খুব সীমিত বাজেটে একটি ফুড ভ্যান চালু করতে পারেন।এই ফুড ভ্যান চালু করতে আপনার প্রয়োজন হবে একটি সিলিন্ডার আর ব্যাটারি বিদ্যুৎ এর সংযোগ। এর পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল ফুড ভ্যানটির জায়গা নির্ধারণ করা।
বর্তমানে অফিস ক্যাটাগরির মানুষ থেকে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় সকল স্তরের মানুষের ফাস্টফুড জাতীয় খাবার যেমন বার্গার, মোমও ,স্যান্ডউইচ, পাস্তা ইত্যাদি পছন্দের তালিকায়। তাই পছন্দনীয় খাবারের এই ম্যানু নিয়ে আপনি কোন স্কুল,কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা কমার্শিয়াল এরিয়ায় স্থাপন করে আপনি আয় করতে পারেন। তবে আপনার কোয়ালিটি এবং হাইজিন এর ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। এবং মূল্য নির্ধারণেও যতেষ্ট সচেতন থাকতে হবে।
বিভিন্ন সবজি চাষ
বিশেষ করে বাগান প্রেমীদের জন্য এই কাজটি খুব স্বাচ্ছ্যন্দের। নিজের বাগানের সবজি চাষের ব্যবস্থা খুবই লাভজনক। বিশেষ করে সিজনাল সবজির ব্যবসা খুবই লাভজনক। সবজির জন্য সবচেয়ে উত্তম সিজন হচ্ছে এই শীতকাল। এই শীতকালে আপনি খুব সহজে সব রকমের সবজি চাষে সফল হতে পারবেন।
খামার
খামার খুবই পুরাতন ব্যবসা তবে অনেক লাভজনক। লাভজনক বলে আজ পর্যন্ত ঠিকে আছে। এই ব্যবসা একবার করে উঠাতে পারলে সবসময়ের জন্য নিসন্দেহে একটি কর্মসংস্থান। তবে খামার যতটা ততটা পারিশ্রামিক কাজও। খামার ব্যবসা শুরু করার আগে একটি খামারে কিছুদিন থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করা টাই সবচেয়ে উত্তম কাজ। তার পরবর্তী কাজ মুরগি ফার্ম তৈরি করতে পদক্ষেপ নেওয়া এবং সে অনুযায় কাজ করা।
বাচ্চাদের ব্যবহার জিনিস
একটি বাচ্ছা জন্ম নেয়া থেকে শুরু করে আস্তে আস্তে বড় হওয়া অবধি অনেক প্রয়োজনীয় জিনিসের দরকার পরে। আর প্রতিটি বাচ্ছার জন্য প্রত্যেক মা বাবাই চায় খুব কোয়ালিটি সম্পন্ন জিনিস। বাচ্ছাদের স্বাস্থ্য সচেতন থেকে শুরু করে খাবার দাবার খেলনা পাতি সারা বছর কিনতে ব্যস্ত পুরো পরিবার। তাই এটি খুবই লাভজনক ব্যবসা। আপনি খুব ছোট একটি দোকান নিয়ে এই বিজনেস করতে পারেন। অথবা খুব সহজে অনলাইনেও এই বিজনেস করতে পারেন।
অনলাইন টিচিং
বর্তমানে সবচেয়ে ডিমান্ডিং পেশা হল এই শিক্ষকতা। আপনার স্কিল ,প্রেজেন্টেশন যত বেশি সুন্দর বুঝাতে সক্ষম আপনি তত বেশি এই পেশাই এগিয়ে থাকতে পারবেন। আপনার এই পেশাকে আপনি অনলাইন ভিত্তিক করে গড়ে তুলতে পারবেন। যেহেতু আমরা সবাই কমবেশী এখন অনলাইন নির্ভর আর পড়ালেখার ক্ষেত্রেও একই। তাই বলা যায় অনলাইন টিচিং একটি অন্যতম আয়ের মাধ্যম।
পেইন্টিং সামগ্রীর দোকান
বর্তমান সময়ে হ্যান্ড পেইন্টের জিনিসের চাহিদা বেশি। বিভিন্ন আর্ট হোক কিংবা জামা কাপড় পাঞ্জাবি বাচ্ছাদের জামা ইত্যাদ। হ্যান্ড পেইন্টের জিনিসের চাহিদা বাড়ার সাথে সাথে অনেকে এই জিনিসের ব্যবসাও দাড় করিয়েছে। তাই দিনদিন এর চাহিদা অনেক বেশি। তাই এই চাহিদা মেঠাতে আপনি পেইন্টিং এর জিনিস যেমন বিভিন্ন রং, ধরণের পেইন্ট ও প্রাইমার অ্যাক্রিলিক, অযিল, ওয়াটার কালার, পাস্টেল, পেইন্ট ব্রাশ, প্যালেট নাইফ, প্যালেট প্যাপার, প্যালেট বল, ক্লিপ বোর্ড, ক্যানভাস বা পেপার, এক্রিলিক গ্যালারি ও ওয়াটার কালার পেপার, ব্রিসল বোর্ড, ড্রয়িং বোর্ড, ক্লিপ বোর্ড ইত্যাদি এসব এর বিজনেস করতে পারেন একটি ছোট পরিসরে দোকান কিংবা অনলাইনেও এই বিজনেস করতে পারেন।
ওভার রাইড
অফিস, বিশ্ববিদ্যালয়, কিংবা কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য বর্তমানে শর্টকার্টে যাওয়ার জন্য ওভার রাইড হল সবার পছন্দের সময় সাশ্রয়, সময় মত পাওয়ার কারনে এখন ওভার রাইড এর ডিমান্ড ও খুব ভাল। ওভার রাইড পরিচালনাই খুব ভালো ইনকাম হয়ে থাকে। খুব ভাল হয় যদি আপনার নিজের গাড়ি থাকে । তাহলে এতে করে আপনার অন্যকে ভাড়া প্রদান করার এক্সট্রা কোন খরছা থাকেনা।
স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং
খুব জনপ্রিয় এবং প্রচলিত ইনকাম সোর্স হল স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং। বর্তমানে তরুণ তরুণী দের মধ্যে এই বিজনেসের আবির্ভাব বেশি। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন কোম্পানিগুলি তাদের পণ্য, পরিষেবা বা ব্র্যান্ডের বিজ্ঞাপন করে, ব্যবহারকারীদের কাছে রিচ করে এবং তাদের পণ্য সম্পর্কে জানিয়ে থাকে। এটি মৌলিকভাবে সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলি যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব, লিংকডইন করে থাকে। এই প্রচাররত বিভিন্ন কোম্পানি বিভিন্ন মানুষ হায়ার করে যারা লাইভে, পোস্টে, ভিডিও তে তাদের পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানান দেই। এবং সেই অনুযায়ী অর্থ প্রদান করে থাকে।
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট বলতে বুঝায় যেকোনো অনুষ্ঠান, ঘটনা কিংবা কোনো আয়োজন সম্পন্ন করার জন্য সার্বিক কাজ পরিচালনা করা। এটি একটি সৃজনশীল পেশাও বটে। যেকোনো বড় কিংবা ছোট অনুষ্টান যেমন বিয়ে, মেজবান, আকিকা ,মেলা ,পার্টি, কনসার্ট ইত্যাদি সাজানো গুছানো সহ নিয়ে অনুষ্টান শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত তদারকি করাই হল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর কাজ। এর জন্য আপনার সবচেয়ে বেশি যেই জিনিসের প্রয়োজন হবে তা হল ক্রিয়েটিভিটি। আপনি আপনার ক্রিয়েটিভিটি দিয়ে পুরো ইভেন্ট কে সুন্দর করে তুলতে পারবেন।তবে এই ইভেন্ট
ম্যানেজমেন্ট আপনি একা কখনও করতে পারবেন না তার জন্য আপনার একটা টিমের প্রয়োজন হবে। আপনি আপনার সুবিধা মতো টিম গঠন করে নিবেন। আর এই কাজে মূল্ধন হিসেবে ইভেন্টের প্রয়োজনীয় সামগ্রী লাইটিং, কার্পেট, ফুল, ঝারবাতি ইত্যাদি। আপনি আপনার কাজ কে যত আকর্ষনীয় ভাবে রিপ্রেজেন্ট করতে পারবেন ততই আপনার কাজ ডিমান্ড থাকবে। এবং আপনি একটি ভালো অ্যামাউন্ট ও আয় করতে পারবেন।
ষ্টেশনারি শপ
ছাত্রছাত্রী দের জন্য ষ্টেশনারি শপ একটি লাভজনক এবং চলমান বিজনেস। এটি সবসময়ের জন্য সেরা ব্যস্ততম একটি বিজনেস। কম ইনভেস্টে এই বিজনেস শুরু করতে পারবেন। তবে সবসময় খিয়াল রাখতে হবে এর দোকান এমন একটি প্লেসে রাখার জন্য যেখানে সবসময় সকল প্রতিষ্টানের ছাত্রছাত্রীর চলাফেরা থাকে।
হোমমেইড মশলা
বর্তমানে আমরা কম বেশি সবাই স্বাস্থ্য সচেতন। ভেজাল মুক্ত জিনিসের প্রতি সবারই আগ্রহ বেশি থাকে। খুব বেশি দাম দিয়ে হলেও সবাই ভেজাল মুক্ত জিনিস খেয়ে সুস্থ থাকতে চাই। মুখ রুচক মশলাদার খাবার সবারই পছন্দ। ঘরে তৈরি করে মশলা বেজাল মুক্ত ভাবে প্রসেসিং করে সেল করতে পারেন। মশলার বিজনেস সবসময়ে জন্য এর কোন সিজনের প্রয়োজন হয়না। আপনি কোয়ালিটই ধরে রেখে এই বিজনেস তুলে ধরতে পারলে সবসময়ের জন্য রিপিটেড কাস্টমার পাবেন। যা আপনার বিজনেস ধরে রাখতে সহায়তা করবে।
কন্টেট ক্রিয়েটর
কন্টেন্ট ক্রিয়েট এমন এক জিনিস যা আপনি আপনার শখের বসে করা কাজ থেকেই করতে পারবেন। যেমন আপনার ঘুরাঘুরি করতে খুব পছন্দ আপনি নতুন নতুন জায়গা এক্সপ্লোর করতে ভালবাসেন আপনি যেখানে যেখানে গেলেন সেই জায়গা তে কেমন অভিজ্ঞতা হল তা আপনি সোশ্যাল মিডিয়া তে শেয়ার করলেন সেটা লিখালিখি কিংবা ভিডিও আকারে। তবে আপনার অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ সুন্দর সাবলীল এবং সুস্পষ্ট হতে হবে যেখানে আপনার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ধারণা থাকবে। যেখান থেকে মানুষ খুব সহজে ধারণা অর্জন করতে পারবে। এখানে শুধু ঘুরাঘুরি বলে নির্দিষ্ট কিছু নেই আপনার শখ কোনো বিষয়ে আপনি খুব দক্ষ সেই বিষয়ে পাঠদান করে ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রেও আপনার সুন্দর স্পষ্টতা রাখতে হবে সেক্ষেত্রে আপনার ভিউস বাড়বে এবং ইনকামও হবে।
এছাড়াও, প্রিস্কুলিং টিচার, ব্লগিং, ফ্যাশন ডিজাইনিং ইত্যাদি করে আপনি খুব সহজে আয় করতে পারবেন।
সবশেষে বলা যায়, আয় করা বা আয়ের মাধ্যম সহজ হলেও আমাদের প্রতিটি স্তরে যেতে পরিশ্রম করতে হবে এবং যেটাই করি তাতেই শারীরিক, মানসিক ও আর্থিক ভাবেও তৈরি থাকতে হবে। এবং প্রতিটি কাজে ধৈর্য ধারণ করে লেগে থাকতে হবে সফলতা অবধি।